প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের অধীনে বাস্তবায়িতব্য এলডিপি প্রকল্পের ৭টি জেলার জন্য ভেটিরিনারী ঔষধপত্র কেনার জন্য পিডি আব্দুর রহিম বিগত ২২/৯/২৫ ইং তারিখে দরপত্র আহবান করেন। উক্ত দরপত্রে অংশ গ্রহনে ইচ্ছুক প্রতিষ্ঠান মীর এসোসিয়েটস দরপত্রের ৩ টি প্যাকেজের মধো বিভিন্ন আইটেমের ৩/৪ টি করে ইউনিক আইটেম সংযুক্ত করে প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের নিকট হতে ক্ষমতা পত্র, নমুনা, মুল ক্যাটালগ, ড্রাগের অনুমোদনপত্র চাওয়ায় লিখিত ভাবে আপত্তি করেন। এবং ঐ সকল শর্তগুলি বাদ দেয়ার জন্য বা নুতন ভাবে দরপত্র আহ্বানের জন্য অনুরোধ করে পিডি ও ডিজি কে পত্র দেন। সে প্রেক্ষিতে সুচতুর দূর্নীতিবাজ পিডি ডা: মো: আব্দুর রহিম শুধু মাত্র উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের নিকট হতে ক্ষমতাপত্র নেয়ার শর্তটি বাদ দিয়ে সংশোধনী আদেশ জারী করেন। কিন্তু ঐ সকল ” ইউনিক” আইটেম গুলির নমুনা, মুল ক্যাটালগ, মুল্য তালিকা, ড্রাগের অনুমোদন ইত্যাদি শর্ত প্রত্যাহার করেনি বা বাদ দেননি। ফলে ৩ টি প্যাকেজে পিডির চুক্তিকৃত প্রতিষ্ঠান মেসাস দুর্বার ট্রেড ইন্টার্ন্যাশনাল একমাত্র দরপত্র দাখিল করেন এবং ঐ বিশেষ শর্ত থাকায় মীর এসোসিয়েটস সহ অন্য প্রতিষ্ঠান দরপত্রে অংশ গ্রহন করতে পারেনি।
বিষয়টির বিস্তারিত উল্লেখ করে মীর এসোসিয়েটস বিগত ১৫/১০/২৫ ইং তারিখে সচিব বরাবর একটি অভিযোগ দাখিল করে এবং উপদেষ্টা ও ডিজিকে অনুলিপি প্রদান করে। বিষয়টির উপর অধিদপ্তরের ডিজি ড. আবু সুফিয়ান ও মন্ত্রনালয়ের সচিবকে ব্যক্তিগতভাবে অভিযোগটি তদন্তের জন্য অনুরোধ করেন এবং এ প্রতিবেদকও সচিব মহোদয়ের সাথে একাধিকবার বিষয়টি নিয়ে কথা বলে অভিযোগটি তদন্তের জন্য অনুরোধ করেন। প্রতিবারই সচিব এবং ডিজি তদন্ত ছাড়া কিছুই করা হবে না বলে জানান। কিন্তু দূ:খজনক হলেও সত্য বিগত ১৫/১০/২৫ ইং তারিখ হতে এ পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা নেন নি। মন্ত্রনালয়ে ব্যক্তিগতভাবে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, অনিয়ম প্রক্রিয়ার সাথে পিডি, ডিজি, ও সচিব জড়িত রয়েছেন । এজন্য ছলচাতুরীর আশ্রয় নিয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগটির কোন তদন্ত করার উদ্যোগ নেয়া হয়নি।
অন্যদিকে পিডি নিজেও অভিযোগটি আমলে না নিয়ে নিজের স্বার্থ হাসিলের লক্ষে সিংগেল দরপত্রের উপর ভিত্তি করে তার নিজস্ব ঠিকাদারকে কার্যাদেশ দেয়ার সকল কাযর্ক্রম সম্পন্ন করে ফেলেছেন। পিডির এই অনিয়মের জন্য সরকারের প্রায় ১ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতি হবে বলে জানা যায়। অভিযোগকারী সহ আরো ২ টি প্রতিষ্ঠানের মালিক এ গুরুতর দুর্নীতির এই অভিযোগের বিষয়টি তদন্ত করার জন্য দুদক চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
বিষয়টির বিস্তারিত উল্লেখ করে মীর এসোসিয়েটস বিগত ১৫/১০/২৫ ইং তারিখে সচিব বরাবর একটি অভিযোগ দাখিল করে এবং উপদেষ্টা ও ডিজিকে অনুলিপি প্রদান করে। বিষয়টির উপর অধিদপ্তরের ডিজি ড. আবু সুফিয়ান ও মন্ত্রনালয়ের সচিবকে ব্যক্তিগতভাবে অভিযোগটি তদন্তের জন্য অনুরোধ করেন এবং এ প্রতিবেদকও সচিব মহোদয়ের সাথে একাধিকবার বিষয়টি নিয়ে কথা বলে অভিযোগটি তদন্তের জন্য অনুরোধ করেন। প্রতিবারই সচিব এবং ডিজি তদন্ত ছাড়া কিছুই করা হবে না বলে জানান। কিন্তু দূ:খজনক হলেও সত্য বিগত ১৫/১০/২৫ ইং তারিখ হতে এ পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা নেন নি। মন্ত্রনালয়ে ব্যক্তিগতভাবে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, অনিয়ম প্রক্রিয়ার সাথে পিডি, ডিজি, ও সচিব জড়িত রয়েছেন । এজন্য ছলচাতুরীর আশ্রয় নিয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগটির কোন তদন্ত করার উদ্যোগ নেয়া হয়নি।
অন্যদিকে পিডি নিজেও অভিযোগটি আমলে না নিয়ে নিজের স্বার্থ হাসিলের লক্ষে সিংগেল দরপত্রের উপর ভিত্তি করে তার নিজস্ব ঠিকাদারকে কার্যাদেশ দেয়ার সকল কাযর্ক্রম সম্পন্ন করে ফেলেছেন। পিডির এই অনিয়মের জন্য সরকারের প্রায় ১ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতি হবে বলে জানা যায়। অভিযোগকারী সহ আরো ২ টি প্রতিষ্ঠানের মালিক এ গুরুতর দুর্নীতির এই অভিযোগের বিষয়টি তদন্ত করার জন্য দুদক চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।