নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের নামে রাজধানীর পূর্বাচলের জলসিড়ি আবাসিক প্রকল্পে থাকা ১৬২ কাঠার প্লটসহ ৫৩ দলিলে থাকা জমি জব্দ ও তিনটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ সাব্বির ফয়েজ এই আদেশ দেন।
সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী (পেশকার) মো. রিয়াজ হোসেন জানান, জব্দ সম্পদের মধ্যে- বাড্ডার ৩০ দলিলে থাকা জমি, রাজধানীর তেজগাঁও এলাকার ১৬ দলিলে থাকা জমি এবং জলসিঁড়ি আবাসিক প্রকল্প এলাকায় ৭ দলিলে থাকা ১৬২ কাঠা সম্পদ অবরুদ্ধ করা হয়েছে। যার আনুমানিক মূল্য ধরা হয়েছে, ১৮০ কোটি ৩৭ লাখ ৮৮ হাজার টাকা। এছাড়া অবরুদ্ধের আদেশ দেয়া ৩টি ব্যাংক হিসাবে আছে, ২ কোটি ২ লাখ ৩৮৪ টাকা।
মঙ্গলবার দুদকের পক্ষে তদন্তকারী কর্মকর্তা শাহজাহান মিরাজ অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন। আবেদনে বলা হয়েছে, নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান অভিযুক্ত নজরুল ইসলাম মজুমদার ক্ষমতার অপব্যবহার, ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে ৭৮১ কোটি ১ লাখ ২২ হাজার ৯৫৪ টাকা উপার্জন করেছেন। এসব সম্পদ জ্ঞাত আয়ের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ। এজন্য তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
তদন্তকালে জানা যায়, আসামি তার স্থাবর, অস্থাবর সম্পদসমূহ বিক্রি ও স্থানান্তর করার চেষ্টা করছেন। মামলা নিষ্পত্তির আগেই আসামির অবৈধ সম্পত্তিসমূহ হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বিক্রয় হয়ে গেলে রাষ্ট্রের ক্ষতি হবে। সেজন্য তার স্থাবর সম্পদ জব্দ ও অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধের আদেশ দেয়া আবশ্যক।
উল্লেখ্য, গত বছরের ১ অক্টোবরে নজরুল মজুমদারকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এরপর থেকে জুলাই হত্যা-হত্যাচেষ্টা ও দুদকের মামলায় কারাগারে আছেন।
সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী (পেশকার) মো. রিয়াজ হোসেন জানান, জব্দ সম্পদের মধ্যে- বাড্ডার ৩০ দলিলে থাকা জমি, রাজধানীর তেজগাঁও এলাকার ১৬ দলিলে থাকা জমি এবং জলসিঁড়ি আবাসিক প্রকল্প এলাকায় ৭ দলিলে থাকা ১৬২ কাঠা সম্পদ অবরুদ্ধ করা হয়েছে। যার আনুমানিক মূল্য ধরা হয়েছে, ১৮০ কোটি ৩৭ লাখ ৮৮ হাজার টাকা। এছাড়া অবরুদ্ধের আদেশ দেয়া ৩টি ব্যাংক হিসাবে আছে, ২ কোটি ২ লাখ ৩৮৪ টাকা।
মঙ্গলবার দুদকের পক্ষে তদন্তকারী কর্মকর্তা শাহজাহান মিরাজ অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন। আবেদনে বলা হয়েছে, নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান অভিযুক্ত নজরুল ইসলাম মজুমদার ক্ষমতার অপব্যবহার, ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে ৭৮১ কোটি ১ লাখ ২২ হাজার ৯৫৪ টাকা উপার্জন করেছেন। এসব সম্পদ জ্ঞাত আয়ের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ। এজন্য তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
তদন্তকালে জানা যায়, আসামি তার স্থাবর, অস্থাবর সম্পদসমূহ বিক্রি ও স্থানান্তর করার চেষ্টা করছেন। মামলা নিষ্পত্তির আগেই আসামির অবৈধ সম্পত্তিসমূহ হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বিক্রয় হয়ে গেলে রাষ্ট্রের ক্ষতি হবে। সেজন্য তার স্থাবর সম্পদ জব্দ ও অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধের আদেশ দেয়া আবশ্যক।
উল্লেখ্য, গত বছরের ১ অক্টোবরে নজরুল মজুমদারকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এরপর থেকে জুলাই হত্যা-হত্যাচেষ্টা ও দুদকের মামলায় কারাগারে আছেন।